নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে বাংলাদেশের বেসরকারি বিমান সংস্থা ইউএস বাংলার বিধ্বস্ত বিমানে ৬৭ জন যাত্রী ও ৪ জন ক্রু ছিলেন। বিমানের যাত্রীদের তালিকা অনুযায়ী ৩৩ জন বাংলাদেশি, নেপালি ছিলেন ৩২ জন, মালদ্বীপের একজন ও চীনের একজন ছিলেন।
বিমানের যাত্রীদের তালিকা — শাহরিন আহমেদ, ইয়াকুব আলী, আলিফুজ্জামান, আলমুন নাহার অ্যানি, রিজওয়ানা আবদুল্লাহ, ফয়সাল আহমেদ, বিলকিস আরা, শিলা বাজগাইন, বেগম হারুন নাহার বিলকিস বানু, আলজিনা বড়াল, সাজনা দেবকোটা, প্রিন্সি ধামি, জ্ঞানী কুমারী গুরুঙ, মো. রেজোয়ানুল হক, মো. রকিবুল হাসান, মেহেদী হাসান, ইমরানা কবীর হাসি, মো. কবীর হোসেইন, চারু বড়াল, আক্তার বেগম, মো. শাহীন ব্যাপারী, সোবিন্দ্র সিং বোহরা, বসন্ত বোহরা, সামিরা ব্যঞ্জনকর, প্রবীণ চিত্রকর, নাজিয়া আফরিন চৌধুরী, দিনেশ হুমাগাইন, সানজিদা হক, মো. হাসান ইমাম, মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, শ্রেয়া ঝা, পূর্ণিমা লোহানী, মিলি মহারাজন, নিগা মহারাজন, সঞ্জয় মহারাজন, ঝাং মিং, আঁখি মণি, মেহনাজ বিন নাছির, কেশব পান্ডে, প্রসন্ন পান্ডে, বিনোদ রাজ পাদুয়াল, হরিশংকর পাদুয়াল, সঞ্জয় পাদুয়াল, এফ এইচ প্রিয়ক, তামারা প্রিয়ন্ময়ী, মো. মতিউর রহমান, এস এম মাহমুদুর রহমান, আশিষ রঞ্জিত, তাহিরা তানভিন শশী রেজা, পিয়াস রায়, শেখ রাশেদ রুবায়েত, কৃষ্ণ কুমার শাহানী, উম্মে সালমা, আসনা শাকিয়া, সানাম শাকিয়া, অঞ্জিলা শ্রেষ্ঠা, সারোনা শ্রেষ্ঠা, সৈয়দা কামরুন নাহান স্বর্ণা, হরি প্রসাদ সুবেদ, দয়ারাম তাম্রকার, বাল কৃষ্ণ থাপা, শ্বেতা থাপা, কিশোর ত্রিপাঠি, অবদেশ কুমার যাদব, অনিরুদ্ধ জামান, মো. নুরুজ জামান ও মো. রফিকুজ্জামান।
এদিকে নেপালের ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমান দুর্ঘটনার পর সেখানে সব ধরণের বিমান অবতরণ বাতিল করা হয়েছে। নেপালগামী সব বিমানকে অন্যত্র অবতরণ করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
আরও পড়তে পারেন: ইউএস বাংলার বিমান বিধ্বস্ত, নিহত অন্তত ৫০
***পীরগঞ্জ টোয়েন্টিফোরে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।***