করোনা ভাইরাস ও কিউট বাঙালি – রোহিত হাসান কিছলু

তারিখ:

চীনের উহান শহর। করোনা ভাইরাস-এর হেড অফিস। ভাইরাস চিফ আয়েশ করে শরীরে একটু আড়মোড়া ভাঙ্গছিলেন। এ কদিন শরীরের উপর দিয়ে বেশ পরিশ্রম গেছে। আড়মোড়া ভাঙ্গার ফুরসত পাওয়া যায়নি। চোখ দুটোও ক্লান্তিতে বুজে আসছে। করোনা চিফ আরামে চোখ বুজলেন। হঠাৎ ফোনের শব্দে করোনা চিফের তন্দ্রা ছুটে গেল। চিফ ফোনের দিকে তাকিয়ে আৎকে উঠলেন। বাংলাদেশ নাম লেখা ফোনটা বাজছে! হায় হায় ওখানে আবার কী হলো? ওই দেশে ভাইরাস পাঠানোর পর থেকে ঘুম ছুটে গেছে তার। সারাক্ষণ টেনশন আর টেনশন! দিন নাই রাত নাই শুধু ফোন আসে।

করোনা চিফ ভয়ে ভয়ে ফোন তুললেন। ওপাশ থেকে করোনা কমান্ডার ১ এর উচ্ছাসিত গলা শোনা গেল, ‘বস কেমন আছেন?’

করোনা চিফ ভয়ে দুবার ঢোক গিললেন। তারপর গলাটা স্বাভাবিক করে বললেন, ‘কী হয়েছে? বেশ খুশি মনে হচ্ছে?’

করোনা কমান্ডার ১ জবাব দিলেন, ‘অনেক খুশি বস! বলেন তো আমি এখন কই?’

‘কারো শরীরের ভিতরে আছো এবং সেই লোক সহ তোমাকে কোথাও আলাদা রাখা হয়েছে?’

‘না বস! আপনার উত্তর সঠিক হয়নি। আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে! জোশ জায়গা বস! পচ্চুর চিল করতেছি! এখন ফটু খিঁচতে খিঁচতে আপনার সাথে কথা বলছি!’

করোনা চিফের মেজাজ খারাপ হয়ে গেল! এর মানে কী? কমান্ডার ১ কে পাঠানো হয়েছে মানুষকে আক্রন্ত করতে! আর সেটা সে না করে কক্সবাজারে চিল করছে! ফটু খিঁচতিছে!’

করোনা চিফ রেগে বললেন, ‘ওখানে কী তোমাকে এসব করার জন্য পাঠিয়েছি। যাও কারো ভিতরে ঢুকে তোমার কাজ শুরু করো!’

‘বস আমি তো গনি নামে এক বেকুবের ভিতরে তিন দিন আগেই ঢুকেছি! সেই বেকুবটাই আমাকে নিয়ে কক্সবাজার বেড়াতে এসেছে!’

কমান্ডার ১ এর কথা শুনে করোনা চিফের এবার মাথা ঘুরে গেল! এমন বেক্কলও এখন পাওয়া যায়! হোম কোয়ারেন্টাইনে না থেকে কক্সবাজারে গিয়ে জলকেলি করতেছে!

‘বাহ! শুনে খুব ভালো লাগলো! ঘোরো আর ভিতরে ভিতরে তোমার কাজ চালায় যাও!’

‘সেটা তো বস করছিই! বস কমান্ডার ২কে কনফারেন্স কলে নিয়ে আসি!’

চিফ খুশি হয়ে বললেন,‘নিয়ে নাও! দেখি তো তার কী অবস্থা?’

করোনা কমান্ডার ২ কে কনফারেন্স কলে নিয়ে আসা হলো। করোনা কমান্ডার ১ বললো, ‘কমান্ডার ২ আমাদের সাথে চিফ আছেন! তোমার অবস্থান আর কেমন আছো বলো!’

করোনা কমান্ডার টু ফিসফিস করে বলে উঠলো, ‘বস গুড ইভিনিং! আমি এখন একটা বিয়ে বাড়িতে আছি! বউ কবুল বলতে দেরি করছে! কবুল বলা শেষ হলেই কাচ্চি খেতে দিবে! সেই বাসনা বের হয়েছে!’

করোনা চিফ হাসতে হাসতে বললেন, ‘বাহ! ভালো জায়গায় আছো তো! তা তোমার কাজ চালিয়ে যাচ্ছো তো? নাকি কাচ্চির সুবাসে সব ভুলে বসে আছো!

পড়তে পারেন: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে কিনা তা ২৫ আগস্টের পর

কমান্ডার ২ ফিসফিস করে বললেন, ‘বস আমি আছি বউয়ের বড় দুলাভাইয়ের ভিতরে! উজবুকটা ৩ দিন আগে বিদেশ থেকে এসেছে! তাই সবার সাথে কোলাকুলি আর করমর্দন করছে!’

চিফ খুশি হয়ে বললেন, ‘বাহ! তারপর?’

‘এখন পর্যন্ত বস প্রায় দুইশ জনের শরীরে আমার সাঙ্গপাঙ্গোরা ছড়িয়ে গেছে!’

‘সাবাস বেটা করোনার বাচ্চা!’ – বসের কন্ঠে প্রশংসা ঝরে পড়ে!

কমান্ডার ২ এবার আরো ফিসফিস করে একটু লাজুক কন্ঠে বললো, ‘বস একটা শরমের কথা কই! আমি না নতুন বউয়ের ভিতরেও ঢুকে গেছি! জামাইয়ের আগেই…. হিঃ হিঃ!’

করোনা চিফ এবার হাসতে হাসতে বললেন, ‘তুই না আসলেই খুব দুষ্টু!’

ফোনে কমান্ডার ১ ও আফসোস করে বলতে লাগলো, ‘কমান্ডার ২ তোমাকে হিংসে হচ্ছেরে ভাই! মন চায় আমিও এসে…!

কমান্ডার ২ হাসতে হাসতে বললো, ‘বস কমান্ডার ৩ কেও কনফারেন্স কলে নিয়ে নেই!

চিফ খুশিতে নাচতে নাচতে বললেন নিয়ে নাও, দেখি তার কী অবস্থা!

করোনা কমান্ডার ৩ কে কনফারেন্স কলে নিয়ে আসা হলো। কমান্ডার ২ বললেন, ‘কমান্ডার ৩ চিফ আছেন আমাদের সাথে! তোমার অবস্থান জানাও!’

করোনা কমান্ডার ৩ বললো, ‘ভালো আছেন বস! আমি এখন একটা ট্রেনে! ট্রেনে প্রচুর মানুষ! গাদাগাদি করে সবাই বাড়ি যাচ্ছে! আমি সবার ভিতরে নিজেকে ছড়িয়ে দিচ্ছি! ‘

করোনা চিফ খুশি হয়ে বললেন, ‘সাবাস বেটা করোনার বাচ্চা! কিন্তু এই সময় এত মানুষ কই যায়?’

‘আর বলবেন না বস! অফিস ছুটি দিয়েছে বাসায় থাকার জন্য! আর এই বলদগুলা রওনা দিছে গ্রামের বাড়ি যাওয়ার জন্য! এবার গ্রামে ছড়িয়ে যেতে আমাদের আর বাধা থাকবে না বস!’

করোনা চিফ কমান্ডার ৩ এর ফাইলে একটা দাগ দিয়ে রাখলেন। মিশন শেষে ও ফিরে আসলে তার সেকেন্ড ইন কমান্ড বানিয়ে দিবে! সে বেশ কাজের ভাইরাস!’

কমান্ডার ৩ এর গলা শোনা গেল, ‘বস ক্ষমা করবেন! আমি কনকলে থাকতে পারছি না! অনেক মানুষ! স্টেশনে নামার আগে সবকটার ভিতরে ঢুকে যেতে হবে!

চিফ খুশি হয়ে বললেন, ‘ওকে তুমি কেটে দাও! আর মন দিয়ে কাজ করো!’

করোনা কমান্ডার ৩ ফোন কেটে দিলো। কমান্ডার ২ বললেন, ‘চিফ কামন্ডার ৪ কী করছে চলেন শুনে আসি!’

চিফ অনুমতি দিলেন! তিনি শুরুতে এই দেশের হালহকিকত দেখে ভিতরে ভিতরে যে ভয় পাচ্ছিলেন সেটা কেটে গেছে! ওরা বেশ ভালই আছে বলা যায়।

ফোনে করোনা কমান্ডার ৪ এর কন্ঠ ভেসে এলো,‘ইয়ো বস ইয়ো!’

‘কী করছো তুমি? কই?’

‘বান্দারবান বগালেকের পাড়ে বসে জ্যোৎস্না দেখছি!’

‘কারো মধ্যে ছড়াও নাই?’

‘হুমমম সকাল থেকে প্রায় দুইশ লোকের মধ্যে ঢুকে গেছি ‘

‘তোমাকে ওখানে কে নিয়ে গেছে?’

‘এক ইয়ো টাইপ পাকনা পোলা! ইয়ো বলা আমি ওর থেকেই শিখেছি! স্কুল কলেজ বন্ধ তাই অ্যাডভেঞ্চার করতে আসছে! কাল পরশুই বুঝবো অ্যাডভেঞ্চার আসলে কে করতাছে!’

‘বাসান কমান্ডার ৪ সাবাস! তোমাদের অগ্রগতি দেখে তো মনে হচ্ছে পৃথিবীর সেরা দেশটাতে তোমরা আছো!

তিন কামান্ডারই একসাথে উত্তর দিলো, ‘ঠিক বলেছেন বস!’

এবার চিফ নিজেই বললেন, ‘করোনা কমান্ডার ৫ কী করছে দেখোতো? তোমাদের সফলতার কথা শুনতে শুনতে নেশা লেগে গেছে! আরো শুনতে ইচ্ছা করছে!’

করোনা কমান্ডার ৫ কেও কনফারেন্স কলে নিয়ে আসা হলো। চিফ বললেন, ‘কমান্ডার ৫ তুমি কী করছো এখন?’

কমান্ডার ৫ বললেন, ‘এক ছাগেলের সাথে থানকুনি পাতা খুঁজতে আসছি! আরো অনেক ছাগলও আসছে! এর মধ্যে প্রায় ৩০ জনের ভিতরে আমি ছড়িয়ে গেছি!’

করোনা চিফ সহ বাকি কমান্ডাররা অবাক হয়ে গেলেন! চিফ জিজ্ঞেস করলেন, ‘থানকুনি পাতা দিয়ে কী হবে?’

কমান্ডার ৫ হাসতে হাসতে বললেন, ‘আর বলবেন না বস! এক রামছাগলে নাকি স্বপ্ন দেখেছে রাত ৩টার সময় থানকুনি পাতা মধু দিয়ে খেলে করোনা ভাইরাস নাকি কিছুই করতে পারবেনা!’

বিকট শব্দে হেসে উঠলেন করোনা চিফ! অনেকক্ষণ পর অনেক কষ্টে হাসি থামিয়ে বললেন, ‘আরেকটু হলেই ওই রামছাগলটার কথা সত্যি হয়ে যাচ্ছিলো! ওফ হাসতে হাসতেই আমি মারা পড়তাম!’

করোনা চিফ এবার বললেন, ‘সব সাধারণ মানুষকে তোমরা অ্যাটাক করেছো দেখলাম! তোমাদের তালিকায় কোন ভিআইপি কেন নাই?’

এবার চারজনই একসাথে বললো, ‘না বস! এই দেশের ভিআইপিদের আমরা অ্যাটাক করতে পারবো না! ভাইরাস হলেও আমাদের কৃতজ্ঞতা বোধ আছে!’

করোনা চিফ অবাক হয়ে বললেন, ‘মানে? ঠিক বুঝলাম না! একটু বুঝায় বলো!’

কমান্ডার ১ এবার কাঁদো কাঁদো হয়ে বলা শুরু করলো, ‘এই দেশে এতিমের মত রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছিলাম! ভিআইপি সাহেবরা দিলেন অফিস ছুটি দিয়ে মানুষ নেমে এলো রাস্তায়! আমরা একটা জায়গা পেলাম!’

কমান্ডার ২ আরো ইমোশনাল হয়ে বললেন, ‘কিন্তু আমরা যাতে ছড়িয়ে যেতে পারি সেজন্য বাস ট্রেন ছুটির সাথে সাথে বন্ধ করেন নি!

কমান্ডার ৪ এবার একরকম কেঁদে দিয়েই বললেন, ‘এখানে আপনার আদর একমাত্র ওদের কাছ থেকেই পেয়েছি! আমরা মানুষের সাথে গ্রামে যাচ্ছি, আনাচে কানাচে ছড়িয়ে যাচ্ছি! মানুষ এখানে ওখানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে মরবে! কিন্তু আমাদের নাম হবে না! জানেন বস, সবাইকে টেস্টও করা হচ্ছে না! কে কিসে মরলো তা কেউ জানবেও না! আমাদের ধ্বংস করে কেউ উঠে পড়েও লাগবে না! আজ আবার একজন ভিআইপি বন্দীকে মুক্তি দিলো! সবাই এখন তাকে নিয়ে ব্যস্ত! আমরা আড়ালে কাজ করে যেতে পারছি! তো বস, যারা এত আদরে এত নিরাপদে আমাদের রেখেছে তাদের কীভাবে অ্যাটাক করি!’

করোনা কমান্ডার ৫ এবার করোনা চিফকে বলে উঠলেন, ‘বস একটা সত্যি কথা বলবেন?’

চিফ আৎকে উঠলেন, ‘তোমাদের কাছে আমি কিছুই গোপন করি না! সবকিছুই বলি!’

‘তাহলে বস ওরা কারা?’

‘কারা আবার কারা? খুলে বলো তো?’

‘এই দেশের কিছু ভিআইপি আমাদের শত্রু ডাক্তারদের জন্য আসা পিপিই মেরে দিয়ে নিজেরাই পড়ছে! আর ডাক্তারদের বলছে, তোমরা নিজেরা বানিয়ে নাও! নয়তো ওয়ানটাইম টিস্যুর মত পিপিই নামক হাস্যকর একটা জিনিস প্রদান করছে!’

কমান্ডার ২ এবার কথার সাথে মিলেয়ে বললেন, ‘তারা আমাদের বাঁচানোর অনেক চেষ্টা করছেন! একেকদিন একেক বক্তব্য দিচ্ছেন! বলা যায় আমাদের সন্তানের মতন আগলে রাখছেন! ’

করোনা চিফ সব শুনে চিন্তায় পড়লেন! কমান্ডার ৫ বললেন, ‘আমি ভেবেছিলাম ওরা আমাদের গোপন টিম! আমাদের রক্ষা করতে আপনি পাঠিয়েছেন! কিন্তু আমাদের বলেন নি!’

করোনা চিফ এবার একটু চিন্তা করে বললেন, ‘ওদের আমি পাঠাইনি কিন্তু এখন ওদের নিয়ে একটা প্ল্যান করেছি! এই যুগে সবাই সবকিছুর অঙ্গ সংগঠন খুলতেছে! আমাদেরও মনে হয় একটা খোলা দরকার! আচ্ছা ওদের দিয়ে যদি একটা অংগ সংগঠন খুলি তাহলে কেমন হবে? নাম হবে, ভিআইপি ভাইরাস! নিচে ছোট্ট করে লেখা থাকবে, করোনা গ্রুপের একটি অঙ্গ সংগঠন!’

প্রচ্ছদ: তানভীর আহমেদ

***পীরগঞ্জ টোয়েন্টিফোরে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।***

রোহিত হাসান কিছলু
রোহিত হাসান কিছলু
জন্ম আমার ১৯৮৫ সালের ১৮ অক্টোবর। রাশির বিচারে আমি তাই একজন তুলা রাশির জাতক। তুলা রাশির জাতক হিসেবে আমার তুলার মত নরম হওয়া উচিত ছিলাে। কিন্তু আমি হয়েছি এর উল্টো! সবকিছুতে একটা খোঁচা দেয়া আমার স্বভাব! বলতে পারেন বদ স্বভাব! এই যেমন, প্রতিটা লেখক পরিচিতিতে এসে লেখক তার জন্ম সাল লিখেন। কেন লিখেন? জন্মদিনে পাঠকের কাছ থেকে শুভেচ্ছা পাওয়ার আশায়? নাকি পাঠককে বােঝাতে চান, আমার বয়স দেখেছাে? আমি কিন্তু বেশ অভিজ্ঞ। আমাকে সস্তা ভেবাে না! এইরে শুরুতে আমিও জন্ম সাল দিয়ে দিলাম। তাই প্রথম খোঁচাটা আমি নিজেকে নিজেই দিলাম! আবার কোন কোন লেখক পরিচিতিতে থাকে পুরস্কারের ছড়াছড়ি! ওমুক সাহিত্য পুরস্কার, তমুক সাহিত্য পুরস্কার; এসব হাবিজাবি পুরস্কারের নাম দিয়ে পুরাে পরিচিতিই ভরা থাকে! এটাও আমার কাছে হাস্যকর মনে হয়! লেখক পরিচিতিতে একজন লেখকের অর্জন কিভাবে আসে আমি বুঝি না। পুরস্কার দিয়ে কী বােঝাতে চায়? আমি ভালাে লেখকঃ এই কিসিমের লেখকদেরও আমার পক্ষ থেকে হালকা একটা খোঁচা রইলাে! যারা ভাবছেন আমি জীবনেও পুরস্কার পাইনি! এসব হিংসে করে লিখছি, তারা জেনে রাখুন, বাংলা ট্রিবিউন গল্প প্রতিযােগিতায় গল্প লিখে আমি প্রথম পুরস্কার পেয়েছিলাম! এইরে আবারও নিজের কথা বলে ফেললাম! যান আমাকে আমার পক্ষ থেকে ডাবল একটা খোঁচা দিলাম! পরিশেষ এসব খোঁচা টোচা বাদ দিয়ে একটা সত্য কথা বলতে চাই, আর সেটা হলাে, এই ইট পাথরের শহরে আমি খুব ভালাে আছি। দিন আনি দিন খাই, মনে কোন দুঃখ নাই। আমি জোর গলায় বলতে পারি, আলহামদুলিল্লাহ আমি সত্যিকারের একজন সুখি মানুষ। আর এটাই আমার আসল পরিচয়।

শেয়ার করুন:

Subscribe

জনপ্রিয়

এমন আরও
সম্পর্কিত

কেউ সালামি দেয়নি (প্যারোডি) – এ.এইচ.এম মোবাশ্বের

কেউ সালামি দেয়নি, বাইশ বছর কাটলো কেউ সালামি দেয়নি।ছেলেবেলায়...

বাংলাদেশের খপ্পড়ে ভূত – রোহিত হাসান কিছলু

ভূত রাজার দরবারে সুনসান নিরাবতা। পিনপতন শব্দ তো দুরের...

বাঙালির রেড জোন – রোহিত হাসান কিছলু

টিভিতে খবরটা দেখেই খুশিতে লাফিয়ে উঠলেন সামাদ সাহেব। তারপর...